SMDN Tutorial

Made Learning Easy with Quality Materials.

Breaking

Wednesday, August 26, 2020

August 26, 2020

INTERFACE, NEWF Tripura Chapter Presents Online Letter-Writing Competition

INTERFACE, NEWF Tripura Chapter 
 
Presents

Online Letter-Writing Competition for School Students on the topic: 
“Dear Covid-19 ….”

THEME: 

Schools are closed since March 2020 and children are on a vacation since long. But they aren't allowed to go out. They are stuck at home, and it seems the vacation isn't going to end anytime soon. Even their classes are being held online. They are badly missing their school, classrooms and friends. And the reason behind all this is the pandemic called Covid-19 which has taken a toll on all our lives. So dear students, if you had a chance to write a letter to Covid-19 (also known as the Coronavirus), what would you write to it?

Last Date of Submission: 31st August, 2020

Where to submit: interface.newf@gmail.com 

Medium: ENGLISH 

Attractive Prizes to be won in each category!

RULES

INTERFACE Online Letter-Writing Competition is open to school students of Tripura. 

1. This competition has three categories: 
(i) Category A: Std. I to V  (200 words)
(ii) Category B: Std. VI to VII  (500 words)
(iii) Category C: Std. IX to XII    (800 words) 

2. Only handwritten letters on single side A-4 Size paper accepted. Please scan the letter and attach as PDF. Clearly mention your name, class, name of the school and Category (A/B/C) and send to interface.newf@gmail.com

3. Do not exceed the prescribed word limit for each category.  

4. Scanned copy of Proof of Age of the participant & School ID Card to be attached in the mail as PDF/JPEG.   

5. Declaration signed by the participant, the guardian and the Head of the Institution to be duly scanned and attached in the mail as PDF/JPEG.

6. The three best entries in each category shall be considered as winning entries.

7. The decision of the judges shall be final and binding. 

8. For queries, please write to: interface.newf@gmail.com 

9. No registration fee

Format of Declaration to be attached: 

(i) Declaration by the Participant

I hereby declare that I ………………………….. D/S of …………………………………., am a student of Class …………… of …………………………………………. School, District………………………. 
 
 Signature of the Participant 

(ii) Declaration by the Parent/ Guardian 

I hereby declare that my ward Miss/Master ………………………….., is a student of Class …………… at …………………………………………. School, District……………………….

 
Signature of the parent/ guardian 

(iii) Declaration by the Principal/ Headmaster / Headmistress / Head of the Institution 

I hereby declare that Miss/Master ……………………………….., D/S of …………………………………., is a student of Class …………… at  …………………………………………. School, District………………………. 

 
 Signature & Seal of Head of Institution

Tuesday, August 25, 2020

August 25, 2020

TBSE Updated Syllabus for Classes I -VIII for the Academic Session 2020-21

করোনা মহামারীর জন্য বিদ্যালয়ের পঠন পাঠনে ব্যাঘাত হয়েছে, সেজন্য SCERT সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তৃতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যক্রম কিছুটা কমিয়ে দেওয়ার জন্য । সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পাঠ্যক্রম কে কমিয়ে দেয়া হয়েছে এবং নতুন পাঠ্যক্রম প্রকাশ করা হয়েছে । নতুন পাঠ্যক্রম যেগুলো ত্রিপুরা রাজ্য শিক্ষা ও গবেষণা পর্ষদ  প্রকাশ করেছেন সেগুলোর ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া হল।  শিক্ষার্থীরা সেগুলো ডাউনলোড করে সেখান থেকে পড়াশোনা করতে পারেন ।তবে মনে রাখবেন পাঠ্যক্রম যেগুলো কমিয়ে দেয়া হয়েছে সেটা শুধুমাত্র 2020-21 শিক্ষাবর্ষের জন্য ।

Download Complete Syllabus
Click here
August 25, 2020

TBSE Reduced Syllabus for Class X , Session : 2020-2021

করোনা মহামারীর জন্য বিদ্যালয়ের পঠন পাঠনে ব্যাঘাত হয়েছে, সেজন্য ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দশম শ্রেণির পাঠ্যক্রম কিছুটা কমিয়ে দেওয়ার জন্য । সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পাঠ্যক্রম কে কমিয়ে দেয়া হয়েছে এবং নতুন পাঠ্যক্রম প্রকাশ করা হয়েছে ।  সবগুলো বিষয় এর নতুন পাঠ্যক্রম বা সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে । নতুন পাঠ্যক্রম যেগুলো ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ প্রকাশ করেছেন সেগুলোর ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া হল।  শিক্ষার্থীরা সেগুলো ডাউনলোড করে সেখান থেকে পড়াশোনা করতে পারেন ।তবে মনে রাখবেন পাঠ্যক্রম যেগুলো কমিয়ে দেয়া হয়েছে সেটা শুধুমাত্র 2020-21 শিক্ষাবর্ষের জন্য ।

Download Deleted Syllabus

Bengali Download

English Download

Biology Download

Hindi Download


Mathematics Download

গণিত স্ট্যান্ডার্ড সিলেবাস,  উচ্চ মাধ্যমিকে যারা গণিত বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে চান তাদের জন্য 
👇👇👇👇 

উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে যারা গণিত নিয়ে পড়াশোনা করবে না তাদের জন্য দশম শ্রেণীর গণিত সিলেবাস
👇👇👇👇👇

Economics & Geography Download

Science Download

Social Science Download
August 25, 2020

TBSE Reduced Syllabus for Class XI , Session : 2020-2021

করোনা মহামারীর জন্য বিদ্যালয়ের পঠন পাঠনে ব্যাঘাত হয়েছে, সেজন্য ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন একাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রম কিছুটা কমিয়ে দেওয়ার জন্য । সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পাঠ্যক্রম কে কমিয়ে দেয়া হয়েছে এবং নতুন পাঠ্যক্রম প্রকাশ করা হয়েছে । এখন পর্যন্ত সবগুলো বিষয় এর নতুন পাঠ্যক্রম বা সিলেবাস প্রকাশ করা হয়নি । নতুন পাঠ্যক্রম যেগুলো ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ প্রকাশ করেছেন সেগুলোর ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া হল।  শিক্ষার্থীরা সেগুলো ডাউনলোড করে সেখান থেকে পড়াশোনা করতে পারেন ।তবে মনে রাখবেন পাঠ্যক্রম যেগুলো কমিয়ে দেয়া হয়েছে সেটা শুধুমাত্র 2020-21 শিক্ষাবর্ষের জন্য ।
Download Deleted Syllabus

Bengali Download

English Download

Physics Download

Biology Download

History Download

Geography Download

Political Science Download

Education Download

Economics Download

Sanskrit Download

Psychology Download

Sociology Download

Philosophy Download


August 25, 2020

TBSE Reduced Syllabus for Class XII , Session : 2020-2021

করোনা মহামারীর জন্য বিদ্যালয়ের পঠন পাঠনে ব্যাঘাত হয়েছে, সেজন্য ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রম কিছুটা কমিয়ে দেওয়ার জন্য । সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পাঠ্যক্রম কে কমিয়ে দেয়া হয়েছে এবং নতুন পাঠ্যক্রম প্রকাশ করা হয়েছে । এখন পর্যন্ত সবগুলো বিষয় এর নতুন পাঠ্যক্রম বা সিলেবাস প্রকাশ করা হয়নি । নতুন পাঠ্যক্রম যেগুলো ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ প্রকাশ করেছেন সেগুলোর ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া হল।  শিক্ষার্থীরা সেগুলো ডাউনলোড করে সেখান থেকে পড়াশোনা করতে পারেন ।তবে মনে রাখবেন পাঠ্যক্রম যেগুলো কমিয়ে দেয়া হয়েছে সেটা শুধুমাত্র 2020-21 শিক্ষাবর্ষের জন্য ।

Download Deleted Syllabus

Bengali Download

English Download

Physics Download

Chemistry Download

Biology Download

History Download

Political Science Download

Education Download

Economics Download

Sociology Download

Philosophy Download


Monday, August 24, 2020

August 24, 2020

TBSE Reduced Syllabus for Class IX , Session : 2020-2021

করোনা মহামারীর জন্য বিদ্যালয়ের পঠন পাঠনে ব্যাঘাত হয়েছে, সেজন্য ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নবম শ্রেণির পাঠ্যক্রম কিছুটা কমিয়ে দেওয়ার জন্য । সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পাঠ্যক্রম কে কমিয়ে দেয়া হয়েছে এবং নতুন পাঠ্যক্রম প্রকাশ করা হয়েছে ।  সবগুলো বিষয় এর নতুন পাঠ্যক্রম বা সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে । নতুন পাঠ্যক্রম যেগুলো ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ প্রকাশ করেছেন সেগুলোর ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া হল।  শিক্ষার্থীরা সেগুলো ডাউনলোড করে সেখান থেকে পড়াশোনা করতে পারেন ।তবে মনে রাখবেন পাঠ্যক্রম যেগুলো কমিয়ে দেয়া হয়েছে সেটা শুধুমাত্র 2020-21 শিক্ষাবর্ষের জন্য ।


Download Syllabus

Bengali Download

English Download

Biology Download

Hindi Download


Economics & Geography Download

Social Science Download

Mathematics Download

Science Download

Saturday, August 22, 2020

August 22, 2020

Forwarding Letter of HM for NIOS DElEd NC Problem.

Forwarding Letter of Headmaster / TIC/Principal/HM for NIOS DElEd NC update to State Nodal Office.
To, 
The Nodal Officer (NIOS DElEd)
Bikash Bhaban, Salt Lake 
Kolkata-91

Sub:- Regarding the NC issue of the result of NIOS DELED (2017-19)
 
Date


Sir/Madam,
 With due respect, I Sri (Name of HM), HM of (Name of School) under the School Education Department of West Bengal Government do hereby state that Sri/Smt ……. S/H/O……… ,is an in-service teacher posted at (Name of School), was a DElEd Trainee under NIOS during the session 2017-19, having Enrollment Number .............. 
As a trainee he/she has cleared all the subjects successfully but did not get the Marksheet and Certificate due to having less than 50% marks in the HS Examination. 
(According to the rule of W B Govt he did not upgrade HS marks as he have Graduation 
degree.)

I therefore, request you to take necessary action to solve his/her NC problem and thus obliged.

Photo copy of self attested documents annexed herein
1 DELED I card-
2. DELED Marksheet with NC( online generated)
3. Degree Marksheet
4. HS marksheet
5. Aadhaar Card
 
 Thanking You

 Yours faithfully
(Signature and Stamp of HM)

__________________________________________________________________

For Tripura


To, 
The Nodal Officer (NIOS DElEd)
NIOS Cell, Shiksha Bhawan, 
Agartala, West Tripura - 799001

Sub:- Regarding the NC issue of the result of NIOS DELED (2017-19)
 
Date


Sir/Madam,
 With due respect, I Sri (Name of HM), HM of (Name of School) under the School Education Department of Tripura Government do hereby state that Sri/Smt ……. S/H/O……… ,is an in-service teacher posted at (Name of School), was a DElEd Trainee under NIOS during the session 2017-19, having Enrollment Number .............. 
As a trainee he/she has cleared all the subjects successfully but did not get the Marksheet and Certificate due to having less than 50% marks in the HS Examination. 


I therefore, request you to take necessary action to solve his/her NC problem and thus obliged.

Photo copy of self attested documents annexed herein
1 DELED I card-
2. DELED Marksheet with NC (Online generated)
3. Degree Marksheet
4. HS marksheet
5. Aadhaar Card
 Thanking You

 Yours faithfully
(Signature and Stamp of HM)


Know More, Click Here

Monday, August 17, 2020

August 17, 2020

GNM ANM Nursing Admission in Tripura 2020

Directorate of Medical Education, Government of Tripura
GNM , ANM নার্সিং কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন। উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষর্থীরা অনলাইনে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন। মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির জন্য মনোনীত করা হবে ।

এ এন এম এর জন্য বয়স হতে হবে 17 বছর থেকে 30 বছর এর মধ্যে । উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ যে কোনো শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবেন এক্ষেত্রে নম্বরের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই । এন এম এর ক্ষেত্রে মহিলাদের জন্য সিট সংখ্যা 155.

জিএনএম এর জন্য বয়স হতে হবে 17 থেকে 30 বছরের মধ্যে । উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর যাদের ন্যূনতম 40% নাম্বার রয়েছে অথবা এসসি এসটি এর ক্ষেত্রে 35% নাম্বার রয়েছে তারাই কেবল মাত্র আবেদন করতে পারবেন । জিএনএম এর ক্ষেত্রে পুরুষদের জন্য সিট সংখ্যা 50 মহিলাদের জন্য সিট সংখ্যা 50.

অনলাইনে আবেদন করা যাবে 21 আগস্ট 2020 থেকে 4 সেপ্টেম্বর 2020 পর্যন্ত।তারপর 10 সেপ্টেম্বর থেকে 20 সেপ্টেম্বর 2020 পর্যন্ত এডমিট কার্ড ডাউনলোড করা যাবে। মৌখিক পরীক্ষার দিনক্ষণ এখনো ঘোষণা করা হয়নি পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে।
Online Admission Click Here
অনলাইনে আবেদন করতে হলে নির্দিষ্ট কিছু ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে।
1. উচ্চমাধ্যমিকের মার্কশিট ও সার্টিফিকেট।
2. মাধ্যমিকের এডমিট কার্ড।
3. ত্রিপুরায় বসবাসের প্রমাণপত্র  পি.আর.টি.সি.
4.এস সি , এস টি এর ক্ষেত্রে কাস্ট সার্টিফিকেট।
5.দিব্যাঙ্গ দের ক্ষেত্রে ডিজেবল সার্টিফিকেট.
6. পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও সিগনেচার।

For More Details, watch this Video.


Educational Notification for admission of AMN & GNM courses in the session 2020

Sunday, August 16, 2020

August 16, 2020

NIOS DElEd NC Related Notice , Last date for NC Update is 17 August 2020

An update Received from District Education Office about NIOS DElEd Correction and NC Update Related, here the attachment.
            *Urgent Matter*

          All the trainees of D.El.Ed under NIOS Centres in Unakoti District who have not yet removed NC or other problems, like spelling mistake of name etc. are hereby requested to report NIOS Cell attached to the Directorate of Elementary Education, Tripura, Shiksha Bhawan, Agartala on 17th August,2020 repeat on 17th August,2020 (last date) by 12:00 noon  positively for solving the problems. They are also requested to bring  all the  relevant documents of D.El.Ed under NIOS Centres along with a Forwarding Letter of the concerned HM/TIC/Principal of school where trainees are doing their job.
       In this regard, all the In charges ( Headof the NIOS Centres) / HM/TIC/Principals  of Schools and Colleges under Unakoti District are requested to take necessary action accordingly.
          Prompt action in this regard will be highly appreciated.

Notice issued by Regional Centre Guwahati, are as follows.

Friday, August 14, 2020

August 14, 2020

Independence day Speech in English for Students and Teacher's

We celebrate Independence Day as the national festival of India. The Day marks the anniversary of national independence from the British Empire on 15th august 1947.

Furthermore, it is the most auspicious day for the people of India because India becomes independent after lots of hardships and sacrifices of the brave Indian freedom fighters.

From that day onwards 15th August become a very important day in Indian history and in the hearts of every Indian. Also, the entire nation celebrates this day with the full spirit of patriotism.

After the independence, Pandit Jawaharlal Nehru was chosen as the first Prime Minister of India. Moreover, he unfurled our tricolor flag at the Red Fort in the national capital, New Delhi for the first time.

From there onwards, every year we celebrate Independence Day at Red Fort New Delhi. In addition, the army performs many tasks that also include a march past cultural programs by school students.

In addition, we celebrate Independence Day to remember the lives that we sacrificed to gain this freedom. As they are the ones who struggled for our country. Furthermore, on his day we forget our differences and unites as one true nation should.

✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨

Commemorating the nation’s independence from British rule, India will celebrate its 74th Independence Day this year, but with a slight twist. Owing to the ongoing coronavirus pandemic, there will be no social gatherings, instead, all states and government offices have been asked to webcast their events and celebrations.

Even the gathering at the Red Fort, where the flag is hoisted every Independence Day, will be limited. In lieu of the precautions taken, there will not be any grand performances with the military bands either. Ideally, the citizens across the country sing and dance on patriotic songs, hoist the tricolour flag and enthusiastically recite poems remembering the sacrifices of India’s freedom fighters.

History

For 200 years, Indians suffered domination of the British colonisers beginning in 1757. Their control over the country was gained by the victory of English East India Company at the Battle of Plassey.

Indian history is rid with famous events of retaliation and uprisings which eventually drove the Britishers out and forced former viceroy, Lord Mountbatten, to free India on August 15, 1947 after giving the mandate to transfer the power to Indians. The day also marked the partition of British-ruled India into two countries, India and Pakistan.


The British were successful with their divide and rule policy which led to violence between Muslims and Hindus. Owing to this unrest, a separate country was formed on the eve of August 14, 1947 after violent riots, mass casualties and the displacement of nearly 15 million people.

Significance

Independence Day is a reminder of the sacrifices of our valiant freedom fighters who stood up against the colonisers and even suffered harsh consequences unflinchingly, so that the later generations could breathe in free air. Slaving for 200 years and claiming back our country makes us marvel at the great leaders.

On August 15, 1947, the first Prime Minister of Independent India Jawaharlal Nehru unveiled India’s tricolour flag at the Red Fort in Delhi. This practice continues till date as along with the flag hoisting, the Prime Minister delivers a speech from the historic monument.


A national parade by different battalions of the Indian Army bands follows. However, the Defence Ministry recently stated that due to widespread Covid-19 pandemic, the military bands are preparing their shows in advance. These are likely to be telecast on Independence Day instead of a live performance.

Kite flying is also celebrated as an event associated with Independence Day. People symbolise their patriotism for the country by using the flag in different sizes and also decorate their homes and belongings with the colours of the national flag. Indians living in other parts of the world also celebrate Independence Day, and several cities in the United States have declared India’s Independence Day, August 15 as India Day.

✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨

Good Morning all, Honorable Principal, worthy teachers, my dear students happy Independence day to all of you today.

Respected sir,  As we all know we are gathered here to celebrate the 74th Independence Day of our beloved India.

Freedom is a gift. It is the gift of sacrifices, sleepless nights, brutal tortures and struggles did by our forefathers. History is an open chapter. It tells us about the sacrifices of our forefathers for this land.This freedom owes itself to the struggles of Babu Mahatam Gandhi Gi. He stood like a rock for the rights of people. He was imprisoned several times. He faced many hardships yet he withstood.

This freedom owes itself to our great leader Pandit Nehru Lal. He never compromised the rights of people. He sacrificed each and everything and supported the cause of independence.

And this independence owes itself much to the sacrifices of our other leaders as Bal Gangadhar Tilak, Lala Lajpat Ray, Bhagat Singh, Khudi Ram Bose, and Chandra Sekhar Azad.

Respected friends. In British India, we all were under chains. Our rights were compromised. We felt suffocated. Our social, political and economic conditions were very bad. And in the end, it was not an honor for Indians to live under slavery of foreign forces.

Slavery is a curse. You can see it around the world. What is the situation of those nations who are still slaves today? We should be more than thankful to our leaders who had realized it.

Respected sir, we all are gathered here today not only to chant slogan and do formality. Our land needs us more than anything. We have to fulfill the promises that we have been doing with our land.

No doubt, we are a free land. But this free land is surrounded by a host of problems. We are facing many issues today. Like the issue of overpopulation, youth unemployment, poverty, underdevelopment of rural areas and many more.

Dear Friends, In unity there lies the strength. Therefore, we have to be united. we have to make the commitments today that we shall never allow any harm to our land.

We have to make every effort to make our country powerful and honorable in the world.  Let’s unite, let’s work hard and tell our every friends and foes alike. We are friends with friends and we are harsh with enemies.

“Jai Hind, Jai Bharat”

✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨

Independence Day Speech For Kids

Good Morning honorable guests, worthy Principal, respected teachers, and my dear students’ happy independence day.

Respected sir, I am Gurria. I feel great pride to present a happy independence speech. This day 15th August is very important in the history of our land.

We got freedom from British rule. Our free country is, in fact, a gift of God. It is the reward of sacrifices given by our great leaders.

Respected Sir, today we are a free and most powerful country in the world. Our land is quite beautiful. We have all the resources.

Our youths are very talented in Technology, Engineering, and medicine. We have a brave and bold army with us. We are a respected country in the world. Our friends like us and our enemies fear us.

Respectedfellows, this day is very important for us. Let’s make a promise with our self to serve our country. We have to work day and night. Surely, the day is not far when our country will be strong and powerful in every field.

“Jai Hind, Jai Bharat”

✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨

Independence Day Speech for Primary Class Students

Good day Honorable Guests, worthy Principal, respected teachers and my beloved fellow students, happy Independence to all of you.

Respected Sir, I am Aneeta from class 1. It is an honor for me to say my few words of love for my beloved country on this 73rd independence day. Today everyone in our country is happy and celebrating independence day with a great love for the country.

Independence is an honor and a great gift. Thanks to the great sacrifices made by our leaders we are a free and independent nation of the world.

Respected Sir, today is a historic day in the history of India. This day remarks the start of a free and progressive India. We got independence from the yokes of the British. Slavery is a curse. History tells us how horrific was the conditions of our beloved land.

Our great forefathers suffered at the hands of the British. Thanks to our leaders, Mahatma Gandhi, Nehru, Subhash Chandra and others we got freed today.

Respected Sir, as per the teachings of our great founders, we have to work hard. We have to fulfill our promises with our land.

The destiny of our great land lies in the hands of our youth. No doubt, we made progress in science, literature, medicine, astronomy, military, in arts and architecture but still there remain a lot of goals.

Respected fellows, let’s unite and work hard. We are a single powerful nation without any difference of color, creed or caste.

Let’s make our country strong and powerful. With unity and discipline of work, the day is not far when we will be the most powerful nation of this world.

“Jai Hind, Jai Bharat”
✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨

Independence Day Speech for High School Students

Good morning all, honorable Guests, worthy Principal, respected teachers, and fellow students happy Independence day to all of you.

Honorable all, as you know we all have gathered here to celebrate the 73rd independence day of India. The day that 1947 started a new chapter in the history of the entire subcontinent. We got freedom from foreign yokes. But, this day, as you know, has a very history behind.

There are countless struggles, priceless sacrifices, and efforts of our great leaders. Thanks to that, India is a powerful, strong and free country in the world.

Respected Sir, Independence can never be had charity. It is not a free gift. We salute those warriors, leaders and freedom fighters of us who did a remarkable job to gift us a free and beloved country.

History is full of evidence of struggles and sacrifices of our leaders like Mahatma Gandhi G, Pandit Nehru Lal, Subash Chandar and other hundreds of freedom lovers.

Mahatma Gandhi G was the proponent of peace and nonviolence. He led the freedom struggle in very critical times. He faced hardships and suffered at the hands of the British but he never gave up.

It was his charming personality that led millions of Indian people behind him, under his banner. He is one of the greatest leaders in the world.

Respected Sir, our beloved country India has every beautiful thing of this world. We have a strong agriculture and water system. Our armed forces are very brave and bold. They never hesitate to sacrifice their lives for this land, our economy is very strong.

We are a very respected and Nuclear power country. Our youths are leading the world in technology, engineering, and medicine. We are the world’s largest democracy with free and happy people. In fact, we have every thing in this beloved land.

Respected fellows, as you know this day comes every year to remind us of our promises to this land. It is indeed, we have got freedom from the foreign yokes but still there remains a lot to be done. We have to fight against all the social and economic issues at present.

We have to fight against poverty, illiteracy, youth unemployment, and overpopulation. We have to stand against ignorance and spread education in every corner of our country.

Respected fellows there lies a huge responsibility upon our shoulders. We have to work day and night for the progress and welfare of our country. Soon, the day is not far when we will be the world’s most powerful country.

“Jai Hind, Jai Bharat”

✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨

Tuesday, August 11, 2020

August 11, 2020

গণিতের উদাহরণের আড়ালের মানুষ সুরেন্দ্রনাথ দে কে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বইয়ের পাতার অসংখ্য জটিল অঙ্ক আর উদাহরণের মধ্যে আড়ালেই থেকে গিয়েছেন মানুষটি। আর এভাবেই আড়ালে থেকে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন গণিতের এই শিক্ষক। গত ৬ আগস্ট রাত ১১টা বেজে ২০ মিনিটে সেরিব্রাল অ্যাটাকে মারা যান সৌরেন্দ্রনাথ দে। 
১৯৪৪ সালে শ্রীরামপুরের কালিতলা অঞ্চলে জন্ম সৌরেন্দ্রনাথ দে-র। পারিবারিক অবস্থা তেমন স্বচ্ছল ছিল না। কিন্তু ছোটোবেলা থেকেই পড়াশুনোর প্রতি, বিশেষ করে অঙ্কের প্রতি তার আগ্রহ সবাইকেই অবাক করেছিল। আর তাই নিজের মেধার জোরেই পড়াশুনো চালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।

 
প্রথমে শ্রীরামপুর ইউনিয়ন স্কুলে প্রাথমিক পড়াশুনো এবং তারপর শ্রীরামপুর কলেজ থেকে প্রি-ইউনিভার্সিটি স্তরের পড়াশুনো শেষ করে ভর্তি হন বিদ্যাসাগর কলেজে। সেখান থেকেই স্নাতক এবং তারপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত গণিতে স্নাতোকত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। অতঃপর পিএইচডি করে যোগ দেন শিক্ষকতায়। দক্ষিণ কলকাতার হেরম্বচন্দ্র কলেজে (সিটি কলেজ) গণিত ও পরিসংখ্যান বিষয়ের অধ্যাপক ছিলেন তিনি। পাশাপাশি শিবনাথ শাস্ত্রী কলেজ এবং ব্যারাকপুরের মহাদেবানন্দ কলেজে আংশিক সময়ের অধ্যাপনা করেছেন সৌরেন্দ্রনাথ দে।

তবে কলেজের অধ্যাপনার সময়েও তাঁর মনে হত, গণিতশিক্ষার শুরুটা হওয়া উচিত মাধ্যমিক স্তরের পর থেকেই। বিশেষ করে এই সময়েই তো গণিতের নতুন নতুন প্রয়োগের সঙ্গে পরিচিত হয় পড়ুয়ারা। আর এইসময়েই তো অঙ্ক নিয়ে ভয় কাজ করে সবথেকে বেশি। তাই সেইসব পড়ুয়াদের জন্যই লেখা হল একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর বই। তবে শুধু বই লেখাই নয়, মেধাবী পড়ুয়াদের নিজের দায়িত্বে পড়ানোর দায়িত্বও নিতেন তিনি। এমনকি তাঁর ছাত্রছাত্রীদের কাছে জানা গিয়েছে, অনেক পড়ুয়াকে নাকি বিনা পারিশ্রমিকেও গাইড করেছেন তিনি। বৈদ্যবাটি শহরের একেবারে আপনজন হয়ে উঠেছিলেন এই দিলখোলা মানুষটি।

প্রতিবেশীদের কথায়, জীবনে কোনোরকম আড়ম্বর পছন্দ করতেন না এস. এন. দে। তবে তিনি যে কৃপণ মানুষ ছিলেন, তাও নয়। পাড়ার দুর্গাপুজোয় একবার প্রত্যেকের ভুরিভোজের আয়োজন করেছিলেন তিনি নিজেই। কিন্তু জীবনযাপন ছিল একেবারেই সাদামাটা। গণিতের ‘বেস্ট সেলার’ বইয়ের লেখক হয়ে তিনি হয়তো অনেক জায়গাতেই প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন। কিন্তু এধরনের চতুরতার আশ্রয় নেননি কোনোদিন। সারাদিন অঙ্ক নিয়েই মেতে থাকতেন। সেখানেই তাঁর নেশা।

 
শেষ জীবনটা অবশ্য বেশ একাকিত্বের মধ্যেই কাটিয়েছেন। স্ত্রী’র মৃত্যু তাঁকে বেশ কাবু করেছিল। আর তার কিছুদিন পরেই খাদ্যনালিতে ক্যানসার ধরা পড়ে তাঁর। তবে যতদূর জানা গিয়েছে, ক্যানসারে মৃত্যু হয়নি তাঁর। মৃত্যু হয়েছে হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। কিন্তু লেখক সশরীরে না থাকলেও তাঁর লেখা বই থেকে যাবে। সেইসব বই আগামী দিনেও পড়ুয়াদের গণিত শিখতে সাহায্য করবে। তবে তাঁর অদ্ভুত প্রতিভার কথা হয়তো অনেকেই জানতে পারবেন না। কেবল যে গুটিকয় পড়ুয়া তাঁর কাছে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, তাঁরা জানেন কীভাবে কোনোরকম খাতা-পেন ছাড়াই মুখে মুখে জটিল সমস্যার সমাধান করে দিতে পারতেন সৌরেন্দ্রনাথ দে। অঙ্কই যে ছিল তাঁর নিকট সঙ্গী।

Tuesday, August 4, 2020

August 04, 2020

প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি সায়মিক, ষান্মাসিক ও বার্ষিক পরীক্ষার পাঠ্যক্রম

Periodic Test, Half Yearly and Annual Examination syllabus for Classes 1 to 8
ত্রিপুরাতে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণীর সাময়িক পরীক্ষা, ষান্মাসিক পরীক্ষা ও বার্ষিক পরীক্ষার পাঠ্যক্রম পিডিএফ আকারে দেয়া হলো, আপনি সেটা ডাউনলোড করে নিতে পারেন। উল্লেখ্য এই পাঠ্যক্রম সিলেবাসটা বিগত শিক্ষাবর্ষ 2019 এর হিসেব অনুযায়ী । বর্তমান পরিস্থিতিতে সিলেবাস বা পাঠ্যক্রম কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে ।পরিবর্তন সংক্রান্ত কোনো নোটিশ আমরা পাইনি তাই বিগত বছরের পাঠ্যক্রম তাই এখানে দেয়া হলো পরবর্তীতে যদি পাঠ্যক্রম পরিবর্তন করা হয় তাহলে সেই আপডেট দিয়ে দেব । এই পাঠক্রমে আপনারা ইংরেজি ব্যতীত অন্যান্য বিষয় গুলি পাবেন । বাংলা, গণিত, বিজ্ঞান, সমাজবিদ্যা প্রভৃতি বিষয় এর ফোকাস সিলেবাস নীচে দেওয়া হলো । 
Periodic Test - I
(Last Week of July)

Half Yearly Examination
(3rd Week of September)

Periodic Test - II
(3rd Week of December)

Annual Examination
(3rd Week of February -
1st Week of March)

বর্তমান পরিস্থিতিতে এই সময়সূচী এর কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে ।

Sunday, August 2, 2020

August 02, 2020

শ্রদ্ধা জানাই : আচার্য স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায়

শ্রদ্ধা জানাই ...
***********************************************
আচার্য স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায় (২রা আগস্ট,১৮৬১ - ১৬ই জুন,১৯৪৪) ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাঙালী রসায়নবিদ, শিক্ষক, দার্শনিক ও কবি। তিনি বেঙ্গল কেমিক্যালসের প্রতিষ্ঠাতা এবং মার্কিউরাস নাইট্রাইটের আবিষ্কারক। দেশি শিল্পায়ন উদ্যোক্তাও ছিলেন তিনি। তাঁর জন্ম অবিভক্ত বাংলার যশোর জেলায় (বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্গত)। তিনি বৈজ্ঞানিক জগদীশ চন্দ্র বসুর সহকর্মী ছিলেন।

পি সি রায় বাংলাদেশের খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার রাডুলি গ্রামে ১৮৬১ সালের ২রা আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ভুবনমোহিনী দেবী এবং হরিশচন্দ্র রায়ের পুত্র। হরিশচন্দ্র রায় স্থানীয় জমিদার  ছিলেন। বনেদি পরিবারের সন্তান প্রফুল্লচন্দ্র ছেলেবেলা থেকেই সব বিষয়ে অত্যন্ত তুখোড় এবং প্রত্যুৎপন্নমতি ছিলেন।

তাঁর পড়াশোনা শুরু হয় বাবার প্রতিষ্ঠিত এম ই স্কুলে। ১৮৭২ খ্রীষ্টাব্দে তিনি কলকাতার হেয়ার স্কুলে ভর্তি হন, কিন্তু রক্ত আমাশায় রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় ব্যাপক বিঘ্নের সৃষ্টি হয়। বাধ্য হয়ে তিনি নিজ গ্রামে ফিরে যান। গ্রামে থাকার এই সময়টা তাঁর জীবনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনে সাহায্য করেছে। বাবার গ্রন্থাগারে প্রচুর বই পান তিনি এবং বইপাঠ তার জ্ঞানমানসের বিকাশসাধনে প্রভূত সহযোগিতা করে।

১৮৭৪ খ্রীষ্টাব্দে প্রফুল্লচন্দ্র কলকাতায় পুনরায় ফিরে অ্যালবার্ট স্কুলে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকেই ১৮৭৮ খ্রীষ্টাব্দে তিনি স্কুল ফাইনাল তথা প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মেট্রোপলিটন কলেজে (বর্তমান বিদ্যাসাগর কলেজ) ভর্তি হন। ১৮৮১ খ্রীষ্টাব্দে সেখান থেকে কলেজ ফাইনাল তথা এফ এ পরীক্ষায় (ইন্টারমিডিয়েট বা এইচএসসি) দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করে তিনি প্রেসিডেন্সী কলেজে বি এ ক্লাসে ভর্তি হন। প্রেসিডেন্সী থেকে গিলক্রিস্ট বৃত্তি নিয়ে তিনি স্কটল্যান্ডের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে যান। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বি এসসি পাশ করেন।

পরবর্তীকালে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়েই ডি এসসি ডিগ্রী লাভের জন্য গবেষণা শুরু করেন। তার সেই গবেষণার বিষয় ছিল কপার ম্যাগনেসিয়াম শ্রেণীর সম্মিলিত সংযুক্তি পর্যবেক্ষণ (Conjugated Sulphates of Copper Magnesium Group: A Study of Isomorphous Mixtures and Molecular Combination)। দুই বছরের কঠোর সাধনায় তিনি এই গবেষণা সমাপ্ত করেন এবং পিএইচ ডি ও ডি এসসি ডিগ্রী লাভ করেন। এমনকি তার এই গবেষণাপত্রটি শ্রেষ্ঠ মনোনীত হওয়ায় তাকে হোপ প্রাইজে ভূষিত করা হয়। এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে  অধ্যয়নকালেই ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দে সিপাহী বিদ্রোহের আগে ও পরে (India Before and After the Sepoy Mutiny) এবং ভারতবিষয়ক বিভিন্ন নিবন্ধ লেখেন।

ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ঘুরে ১৮৮৮ খ্রীষ্টাব্দে প্রফুল্লচন্দ্র রায় স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরে প্রেসিডেন্সী কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। প্রায় ২৪ বছর তিনি এই কলেজে অধ্যাপনা করেছিলেন। অধ্যাপনাকালে তাঁর প্রিয় বিষয় রসায়ন নিয়ে তিনি নিত্য নতুন অনেক গবেষণাও চালিয়ে যান। তাঁর উদ্যোগে নিজস্ব গবেষণাগার থেকেই বেঙ্গল কেমিক্যাল কারখানা সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তীকালে ১৯০১ খ্রীষ্টাব্দে তা কলকাতার মানিকতলায় ৪৫ একর জমিতে স্থানান্তরিত করা হয়। তখন এর নতুন নাম রাখা হয় বেঙ্গল কেমিক্যাল এন্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্কস লিমিটেড।

নিজের বাসভবনে দেশীয় ভেষজ নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে তিনি তার গবেষণাকর্ম আরম্ভ করেন। তার এই গবেষণাস্থল থেকেই পরবর্তীকালে বেঙ্গল কেমিক্যাল কারখানার সৃষ্টি হয় যা ভারতবর্ষের শিল্পায়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। তাই বলা যায় বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ভারতীয় উপমহাদেশের শিল্পায়নে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য।

১৮৯৫ খ্রীষ্টাব্দে তিনি মারকিউরাস নাইট্রাইট আবিষ্কার করেন যা বিশ্বব্যাপী আলোড়নের সৃষ্টি করে। এটি তাঁর অন্যতম প্রধান আবিষ্কার। তিনি তার সমগ্র জীবনে মোট ১২টি যৌগিক লবণ এবং ৫টি থায়োএস্টার আবিষ্কার করেন।
সমবায়ের পুরোধা স্যার পিসি রায় ১৯০৯ খ্রীষ্টাব্দে নিজ জন্মভূমিতে একটি কো-অপারেটিভ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯০৩ খ্রীষ্টাব্দে বিজ্ঞানী পি সি রায় পিতার নামে আর,কে,বি,কে হরিশ্চন্দ্র স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।
বাগেরহাট জেলায় ১৯১৮ সালে তিনি পি, সি কলেজ  নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। যা আজ বাংলাদেশের শিক্ষা বিস্তারে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

সম্মাননা :

শিক্ষকতার জন্য তিনি সাধারণ্যে ‘‘আচার্য’’ হিসেবে আখ্যায়িত।

সি আই ই: ১৯১১ খ্রীষ্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের  সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে তৃতীয়বারের মত তিনি ইংল্যান্ড যান এবং সেখান থেকেই সি আই ই লাভ করেন।
সম্মানসূচক ডক্টরেট: ১৯১১ খ্রীষ্টাব্দে ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় তাকে এই ডিগ্রী দেয়। এছাড়া ১৯৩৬ খ্রীষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে মহীশুর  ও বেনারস বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও তিনি ডক্টরেট পান।
নাইট : ১৯১৯ খ্রীষ্টাব্দে তিনি ব্রিটিশ সরকার প্রদত্ত নাইট উপাধি লাভ করেন।

আচার্য দেবের দেশপ্রেম তাকে ইউরোপে থেকে ফিরিয়ে এনেছিল। দেশে এসেও তিনি তার সেই স্বদেশপ্রীতির পরিচয় দিয়েছেন। তিনি ক্লাসে বাংলায় লেকচার দিতেন। বাংলা ভাষা তার অস্তিত্বের সাথে মিশে ছিল। তার বাচনভঙ্গী ছিল অসাধারণ যার দ্বারা তিনি ছাত্রদের মন জয় করে নিতেন খুব সহজেই। তিনি সকল ক্ষেত্রেই ছিলেন উদারপন্থী।

কিছু সূত্র মতে, তিনি অসাম্প্রদায়িকই শুধু ছিলেন না বরং সাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার মূলোৎপাটনের জন্যও চেষ্টা করেছেন সবসময়। ১৯২৫ খ্রীষ্টাব্দে ড. কুদরত-এ-খুদাকে  প্রেসিডেন্সী কলেজে থেকে রসায়নে প্রথম বিভাগ দেওয়া হয়। অনেকের বিরোধিতা সত্ত্বেও প্রফুল্লচন্দ্র নিজের সিদ্ধান্ত মোতাবেক কুদরত-এ-খুদাকে প্রথম বিভাগ দেন। এরকম ব্যাপার শোনা যায় শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুক হকের জীবনী থেকেও।

গ্রন্থাবলী :

India Before and After the Sepoy Mutiny (ভারত : সিপাহী বিদ্রোহের আগে ও পরে)।
সরল প্রাণিবিজ্ঞান, বাঙ্গালী মস্তিষ্ক ও তার অপব্যবহার
হিন্দু রসায়নী বিদ্যা।
মোট গবেষণাপত্রের সংখ্যা ১৪৫ টি।
(সৌজন্যে : উইকিপিডিয়া)

Saturday, August 1, 2020

August 01, 2020

Class 12 Economics Online Class

দ্বাদশ শ্রেণীর কলা বিভাগের অর্থনীতি উন্নয়ন ক্লাস আপনারা এই পেজে পাবেন।
 অনলাইন ক্লাসগুলো বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমেই পাবেন । বর্তমানে দুটো ক্লাস দেয়া হলো পরবর্তী সময় নতুন ক্লাসগুলো সংযোজন করা হবে ।

প্রথম অধ্যায়
জাতীয় আয়ের হিসাব